পেটের মেদ কমানোর জন্য অনেকগুলো প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে, আর ঘি সঠিকভাবে ব্যবহার করলে এটি আপনার ডায়েটের অংশ হিসেবে সহায়ক হতে পারে। ঘি আমাদের শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে এবং বিপাকক্রিয়া উন্নত করে। নিচে ঘি ব্যবহার করে পেটের মেদ কমানোর কিছু কার্যকরী টিপস দেওয়া হলো:






১. সঠিক পরিমাণে ঘি খান

  • দিনে ১-২ চা চামচ ঘি আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন। অতিরিক্ত ঘি খাওয়া ওজন বৃদ্ধির কারণ হতে পারে, তাই সঠিক পরিমাণ বজায় রাখা জরুরি।
  • সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানির সঙ্গে ১ চা চামচ ঘি মিশিয়ে খেলে এটি মেদ কমাতে সহায়ক হতে পারে।

২. বিপাকক্রিয়া উন্নত করে

  • ঘি-তে থাকা শর্ট-চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে। এটি শরীরের ফ্যাট বার্নিং প্রক্রিয়াকেও ত্বরান্বিত করে।
  • নিয়মিত যোগব্যায়াম বা শরীরচর্চার আগে ঘি সেবন করলে এটি শক্তি সরবরাহ করে এবং ফ্যাট বার্নে সাহায্য করে।

৩. ঘি এবং হালদি

  • ১ চা চামচ ঘি-তে সামান্য হলুদ মিশিয়ে খেলে এটি শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে সহায়তা করে এবং চর্বি কমানোর প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে।

৪. রাতে ঘি এবং দুধ

  • ঘুমানোর আগে ১ গ্লাস হালকা গরম দুধের সঙ্গে ১ চা চামচ ঘি মিশিয়ে খেলে এটি পরিপাকক্রিয়ায় সাহায্য করে। এটি মেদ কমাতে এবং গভীর ঘুমে সহায়ক।

৫. ঘি এবং লেবুর পানি

  • সকালে ঘি এবং লেবুর রস গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করলে শরীর ডিটক্স হয় এবং মেদ কমাতে সাহায্য করে।

পেটের মেদ কমানোর জন্য আরও টিপস

  • ঘি ছাড়াও পুষ্টিকর খাদ্য, প্রচুর পানি পান এবং নিয়মিত ব্যায়াম পেটের মেদ কমাতে সহায়তা করে।
  • চিনি, প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট থেকে দূরে থাকুন।
  • প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন।

সতর্কতা:

যদিও ঘি পুষ্টিকর এবং উপকারী, তবে অতিরিক্ত পরিমাণ সেবন ওজন বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। তাই এটি সঠিক পরিমাণে গ্রহণ করুন এবং আপনার ডায়েটিশিয়ানের সঙ্গে পরামর্শ করুন।








পেটের মেদ অনেকের জন্য একটি কমন সমস্যা এবং এর থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অনেকেই নানা উপায় চেষ্টা করেন। পেটের অতিরিক্ত মেদ শুধু শরীরের সৌন্দর্যকেই ক্ষতিগ্রস্ত করে না, এটি বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যারও কারণ হতে পারে, যেমন উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, এবং হৃদরোগ। তবে, সঠিক জীবনযাপন এবং খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে পেটের মেদ কমানো সম্ভব। এখানে কিছু কার্যকর উপায় তুলে ধরা হলো যা আপনাকে পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে।

১. সঠিক ডায়েট

পেটের মেদ কমানোর জন্য সঠিক ডায়েট অপরিহার্য। খাবারের মধ্যে সুষমতা বজায় রাখতে হবে এবং খাওয়ার পরিমাণও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক:

  • প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: প্রোটিন পেট ভর্তি রাখতে সাহায্য করে এবং অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমায়। চিকেন, মাছ, ডাল, ডিম ইত্যাদি প্রোটিনের ভালো উৎস।
  • ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার: শাকসবজি, ফলমূল, এবং পুরো শস্য (whole grains) বেশি পরিমাণে খেলে পেট দ্রুত ভরে যায় এবং হজমও ভালো থাকে।
  • চর্বি এবং চিনির পরিমাণ কমানো: অতিরিক্ত চর্বি এবং চিনির খাবার থেকে বিরত থাকা পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করে।

২. পর্যাপ্ত পানি পান করা

দিনে কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন। পানি শরীরের টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে এবং মেটাবলিজম (জীবাণুজনিত প্রক্রিয়া) বাড়ায়, যার ফলে মেদ কমে। এছাড়া, খাবারের আগে পানি পান করলে খাওয়ার পরিমাণ কম হয়।

৩. নিয়মিত ব্যায়াম

পেটের মেদ কমানোর জন্য শুধু ডায়েট যথেষ্ট নয়, নিয়মিত ব্যায়ামও জরুরি। কিছু কার্যকর ব্যায়াম হল:

  • কার্ডিও (Cardio) ব্যায়াম: দৌড়ানো, সাইকেল চালানো, সাঁতার কাটা, জুম্বা ইত্যাদি ব্যায়াম পেটের মেদ দ্রুত কমাতে সাহায্য করে।
  • প্ল্যাংক (Plank): এটি পেটের মাংসপেশি ও কোমরের মাংসপেশি শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।
  • ক্রাঞ্চ (Crunches): পেটের মেদ কমানোর জন্য ক্রাঞ্চ অত্যন্ত কার্যকর ব্যায়াম।
  • বাইসাইকেল ক্রাঞ্চ: এটি পেটের দিকের মেদ কমানোর জন্য ভালো ব্যায়াম।

৪. ঘুমের অভ্যাস

পেটের মেদ কমানোর জন্য সঠিক এবং পর্যাপ্ত ঘুম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ৭-৮ ঘণ্টা ভালো ঘুম পেটের মেদ কমানোর জন্য সহায়ক হতে পারে। ঘুম কম হলে শরীরের মেটাবলিজমে অস্থিরতা সৃষ্টি হয় এবং পেটের মেদ বাড়তে পারে।

৫. স্ট্রেস কমানো

স্ট্রেস শরীরের হরমোনকে প্রভাবিত করে, যার ফলে পেটের মেদ বাড়তে পারে। স্ট্রেস কমাতে ধ্যান, যোগব্যায়াম বা সহজ শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম করতে পারেন।

৬. অ্যালকোহল ও অতিরিক্ত তেল-মসলাযুক্ত খাবার পরিহার

অ্যালকোহল ও অতিরিক্ত তেল-মসলাযুক্ত খাবার পেটের মেদ বৃদ্ধি করতে পারে। অ্যালকোহল বিশেষত পেটের নিচে চর্বি জমাতে সহায়ক। তাই, এসব খাবারের পরিমাণ কমিয়ে পেটের মেদ কমানো সম্ভব।

৭. ছোট ছোট খাবার খান

এক বারের বেশি খাবার পরিমাণ বেশি খাবেন না। এতে শরীরে চর্বি জমে। ছোট ছোট খাবার খান যাতে শরীরের মেটাবলিজম সঠিকভাবে কাজ করতে পারে এবং মেদ কমানোর প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়।

৮. ভেজিটেবল ও সুপারফুড খাওয়া

সবুজ শাকসবজি, মিষ্টি আলু, অ্যাভোকাডো, বাদাম ইত্যাদি সুপারফুড মেটাবলিজম বাড়াতে সহায়তা করে এবং পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করে। এগুলো স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং ফাইবার সরবরাহ করে যা পেটকে দীর্ঘ সময় ভরা রাখে।

৯. স্লো-ফুড পদ্ধতি অনুসরণ করা

খাবার খাওয়ার সময় তাড়াহুড়া করবেন না। স্লো-ফুড পদ্ধতিতে খাবার খেলে আপনি দ্রুত পেট ভরা অনুভব করবেন এবং বেশি খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমবে।

১০. খাবারের মধ্যে জিরা বা এলাচ ব্যবহার

এলাচ বা জিরা মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে এবং গ্যাস ও পেট ফোলা কমায়, যা পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করতে পারে।

উপসংহার

পেটের মেদ কমানো একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া, যা ধৈর্য ও নিয়মিত যত্নের মাধ্যমে সম্ভব। সঠিক খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম এবং মানসিক শান্তি অর্জনের মাধ্যমে আপনি পেটের মেদ কমাতে সক্ষম হবেন। তাই, সঠিক জীবনযাপন পদ্ধতি অনুসরণ করুন এবং ধীরে ধীরে আপনার শরীরের স্বাস্থ্যকর পরিবর্তন দেখুন।

 Bakar Khani is a traditional, flaky, and slightly sweet pastry that has been a staple in South Asian cuisine for centuries. Known for its rich flavor and satisfying texture, this popular treat is often enjoyed with tea or as a snack during festive occasions. Whether you're familiar with it or trying it for the first time, Tasty Food’s Bakar Khani brings an authentic, mouth-watering experience right to your table. In this blog post, we’ll explore the delicious world of Bakar Khani and why Tasty Food’s Bakar Khani is a must-try for anyone who loves traditional pastries.

What is Bakar Khani?

Bakar Khani is a traditional pastry that originated in the Indian subcontinent and has become widely loved in countries like Pakistan, Bangladesh, and India. It’s known for its crisp, flaky layers, rich flavor, and the perfect balance of sweetness. Typically, Bakar Khani is made from flour, ghee, sugar, and a combination of spices, creating a pastry that is both indulgent and aromatic.

What makes Bakar Khani stand out from other pastries is its texture. When baked, it forms delicate layers that are both crunchy and soft, creating a truly satisfying bite. Bakar Khani can be enjoyed at any time of day, but it pairs especially well with a hot cup of tea or as a part of a festive spread.

Why Choose Tasty Food’s Bakar Khani?

Tasty Food’s Bakar Khani brings the authentic flavors and textures of this traditional pastry into your home with unmatched quality. Here's why Tasty Food Bakar Khani is the best choice for anyone who loves traditional South Asian treats:

1. Authentic Recipe and Taste

Tasty Food’s Bakar Khani is made using a tried-and-tested recipe that preserves the authentic taste and texture of this beloved pastry. The skilled artisans at Tasty Food combine the perfect proportions of ingredients, using traditional methods to ensure each batch of Bakar Khani is full of flavor and crunch. Whether you are a fan of the classic version or prefer a slightly spiced version, Tasty Food’s Bakar Khani will transport your taste buds to the streets of South Asia.

2. Quality Ingredients

At Tasty Food, quality comes first. The ingredients used in making Bakar Khani are carefully selected to ensure the best flavor and texture. From high-quality flour to aromatic spices and rich ghee, every ingredient plays an important role in creating the perfect pastry. The use of fresh, natural ingredients ensures that you get a product that is as healthy as it is delicious.

3. Freshly Baked Perfection

Tasty Food Bakar Khani is freshly baked to ensure that you get a crisp, flaky texture that is impossible to resist. Whether you enjoy it warm or at room temperature, the pastry remains fresh and crunchy, providing the perfect bite every time.

4. No Artificial Additives

Tasty Food Bakar Khani is made without any artificial preservatives or additives, ensuring you get a natural, wholesome treat. The pastries are crafted with love, using traditional baking techniques that retain the authenticity of this iconic snack. You can indulge in these sweet, crispy delights without worrying about any artificial chemicals or additives.

5. Perfect for Any Occasion

Whether it’s a festive celebration, a family gathering, or a simple afternoon tea, Tasty Food Bakar Khani fits every occasion. It can be served as a sweet snack or as part of a larger spread. Its versatility makes it a crowd-pleaser at any event, from weddings and holidays to casual get-togethers.

Health Benefits of Bakar Khani

While Bakar Khani is an indulgent treat, it also offers some health benefits, especially when made with quality ingredients like those used in Tasty Food Bakar Khani. Here’s how it can contribute to your overall well-being:

1. Energy Boosting

Bakar Khani is rich in carbohydrates and healthy fats, which provide a steady source of energy. The combination of ghee and flour gives your body the fuel it needs to keep going throughout the day, making it an excellent choice for a midday snack or breakfast treat.

2. Contains Healthy Fats

When made with high-quality ghee, Bakar Khani contains healthy fats that can promote overall health. Ghee is known for its digestive benefits and its ability to improve the absorption of fat-soluble vitamins, making Tasty Food Bakar Khani a more nutritious option compared to pastries made with refined oils.

3. Rich in Spices

Depending on the variation, Bakar Khani often contains warming spices like cardamom and cinnamon. These spices not only enhance the flavor but also provide various health benefits, including anti-inflammatory properties and digestive support.

4. No Preservatives or Artificial Additives

Tasty Food Bakar Khani is made with pure, natural ingredients, which means you can enjoy a wholesome treat without the worry of consuming preservatives or artificial chemicals. It’s a great option for anyone who wants to avoid processed snacks.

How to Enjoy Tasty Food’s Bakar Khani

There are several ways you can enjoy Tasty Food Bakar Khani, depending on your preferences and the occasion:

  • With Tea or Coffee: Bakar Khani pairs perfectly with a hot cup of tea or coffee. The crisp, sweet, and slightly spiced flavor of the pastry makes it an ideal accompaniment to your favorite beverage.
  • As a Snack: Whether you're enjoying a quiet moment at home or need a quick snack on the go, Bakar Khani provides the perfect balance of sweetness and crunch.
  • For Special Occasions: Serve Tasty Food Bakar Khani at weddings, festive occasions, or family gatherings to treat your guests to an authentic, flavorful dessert. It’s sure to be a hit!

Why Tasty Food’s Bakar Khani is the Best Choice

When it comes to authentic, high-quality Bakar Khani, Tasty Food offers a product that is second to none. The combination of quality ingredients, traditional preparation methods, and fresh baking makes Tasty Food Bakar Khani the best choice for anyone seeking a genuine, delicious taste of South Asian cuisine.

Whether you're a long-time lover of Bakar Khani or new to this delightful treat, Tasty Food’s version is sure to impress. The perfect balance of flavor, texture, and freshness makes it an irresistible choice for any occasion.

Conclusion

Tasty Food Bakar Khani is more than just a pastry; it's a taste of tradition, rich in flavor and cultural heritage. Made with the finest ingredients, crafted using authentic methods, and baked to perfection, this delightful treat is perfect for anyone who enjoys quality snacks. Add Tasty Food Bakar Khani to your kitchen today and enjoy the authentic, melt-in-your-mouth goodness that will bring smiles to your table.


Ghee, a revered ingredient in many kitchens, has been cherished for centuries for its rich flavour, health benefits, and versatility. Whether you're looking to enhance your cooking or seeking a natural way to boost your well-being, ghee is a timeless addition to your pantry. Among the various ghee brands available today, Tasty Food’s ghee stands out as a premium choice for those who value quality, purity, and taste. In this blog post, we’ll explore why Tasty Food ghee is the ideal addition to your kitchen and how it can elevate your dishes while offering numerous health benefits.

What is Ghee?

Ghee is clarified butter, made by slowly simmering butter to remove milk solids and water, leaving behind pure butterfat. This process results in a golden, aromatic fat that has a rich, nutty flavour. It is a staple in traditional Indian cooking, but its uses span cultures and cuisines worldwide.

Unlike regular butter, ghee has a high smoke point, making it perfect for frying, sauteing, and even baking. It’s also lactose-free, which makes it a great alternative for those who are lactose intolerant.

Why Choose Tasty Food Ghee?

Tasty Food’s ghee is crafted using the finest, natural ingredients and traditional methods to ensure you experience the best that ghee has to offer. Whether you're an experienced chef or a home cook, here’s why Tasty Food ghee should be your go-to choice:

1. Premium Quality Ingredients

Tasty Food ghee is made from fresh, high-quality butter sourced from grass-fed cows. These cows are nourished with natural feed, ensuring the milk used in the ghee is rich in nutrients. This careful selection of ingredients guarantees a product that’s not only flavourful but also packed with health-boosting properties.

2. Traditional Ghee Preparation

Tasty Food uses time-honoured methods to make its ghee. The butter is simmered over a slow flame to separate the milk solids from the butterfat, creating a pure, golden ghee that retains all of its nutritional benefits. The result is ghee that is aromatic, rich, and incredibly smooth.

3. No Artificial Additives

Tasty Food ghee is made without any artificial preservatives, colouring's, or additives. You get pure, 100% natural ghee that enhances the flavour of your food and supports your health without any unwanted chemicals. This makes it a great option for anyone seeking a clean and wholesome cooking fat.

4. Versatility in Cooking

Tasty Food ghee is perfect for all types of cooking, from high-heat frying to slow-cooked curries and even in baking. With its high smoke point, ghee doesn’t burn easily and maintains its flavour at higher temperatures. Whether you're preparing traditional Indian dishes like dal and sabzi or trying out international cuisines, ghee can seamlessly elevate the taste of any meal.

Health Benefits of Tasty Food Ghee

In addition to its rich flavor and culinary uses, Tasty Food ghee offers numerous health benefits. Here are just a few reasons why adding ghee to your diet is a smart choice:

1. Rich in Healthy Fats

Tasty Food ghee is an excellent source of healthy fats, including omega-3 fatty acids and butyrate, which are vital for brain health, heart health, and overall well-being. These healthy fats support cognitive function, improve memory, and help reduce inflammation.

2. Supports Digestion

Ghee is known for its digestive properties. It contains butyrate, a short-chain fatty acid that plays a crucial role in maintaining a healthy gut. Consuming ghee can help promote digestive health, reduce bloating, and improve the absorption of fat-soluble vitamins.

3. Lactose-Free and Gluten-Free

Since Tasty Food ghee is made by clarifying butter, it’s free of lactose and casein, making it suitable for people with lactose intolerance or those following a gluten-free diet. You can enjoy the goodness of ghee without worrying about digestive discomfort.

4. Boosts Immunity

The antioxidants found in ghee, such as vitamin E and beta-carotene, help strengthen the immune system. Regular consumption of ghee can help protect the body from harmful free radicals, supporting overall health and longevity.

5. Promotes Healthy Skin

Ghee is rich in fat-soluble vitamins like A, D, E, and K, which are essential for maintaining healthy, glowing skin. Ghee can be consumed to nourish the skin from within, or even applied topically to moisturize dry skin.

How to Use Tasty Food Ghee

The versatility of Tasty Food ghee makes it suitable for a wide range of dishes. Here are some popular ways to incorporate ghee into your meals:

  • Cooking & Sautéing: Use ghee to sauté vegetables, stir-fry meats, or make curries. Its high smoke point means it won’t burn, making it ideal for frying or cooking at higher temperatures.
  • Baking: Substitute ghee for butter or oil in your baking recipes for a richer, more flavorful result.
  • Spreading: Spread ghee on toast or add it to pancakes and waffles for a luxurious, buttery flavor.
  • Finishing Touch: Drizzle a spoonful of ghee over your cooked dishes, such as rice or vegetables, to enhance flavor and add a silky texture.

Why Tasty Food Ghee is Your Best Choice

When it comes to high-quality ghee, Tasty Food offers a product that is unmatched in flavor, purity, and health benefits. By choosing Tasty Food’s premium ghee, you’re not only enhancing the taste of your meals but also nourishing your body with the goodness of healthy fats and nutrients.

Whether you're looking for a healthier cooking fat, a versatile ingredient for your favorite recipes, or a natural remedy for better digestion and skin health, Tasty Food ghee is the perfect addition to your kitchen.

Conclusion

Tasty Food ghee offers the perfect balance of flavor, nutrition, and versatility. With its premium quality, traditional preparation methods, and numerous health benefits, it’s no wonder that Tasty Food ghee has become a favorite among cooking enthusiasts and health-conscious individuals alike. Add Tasty Food’s ghee to your pantry today and elevate your cooking while reaping the benefits of this ancient superfood.

 













Eknap










রঙিন পোশাক যতই সুন্দর হোক না কেন ধবধবে সাদা পোশাকের ওপর মানুষের আকর্ষণ বরাবরই বেশি। সাদা শুনলেই মনে হয় শুদ্ধতা আর পরিচ্ছন্নতার কথা।  সাদা কাপড়ে ঘাম, ময়লা, দাগ বসে যাওয়ার আগেই ধুয়ে ফেলার দেন পরামর্শ বিশেষজ্ঞরা। কয়েকটি নিয়ম পালন করলেই সাদা থাকবে একেবারে নতুনের মতো ধবধবে। চলুন জানা যাক কীভাবে-

সাদা কাপড় ধোয়ার নিয়ম

১. সাদা কাপড় ব্যবহারের পর বাতাসে শুকিয়ে নিতে হয়। কাপড়ে ঘামের দাগ পড়ে গেলে সেই দাগ উঠতে চায় না।

২. সুতির সাদা কাপড় ভেজানোর আগে ডিটারজেন্ট পানিতে গুলে নিতে হয়। কাপড়ের ওপর কখনওই সরাসরি ডিটারজেন্ট ঢেলে দেওয়া উচিত নয়। এতে কাপড়ের গুণগত মান নষ্ট হয়।

৩. অনেকে সাদা কাপড়ে নীল দিয়ে থাকেন। নীল দিলে সাদা কাপড় ধবধবে হওয়ার পরিবর্তে নীলচে হয়ে যায়। নীল দিতে চাইলে পরিমাণের ক্ষেত্রে একটু সাবধান থাকতে হবে। নীল বেশি পড়লে সাদা কাপড়ের ফাঁকে ফাঁকে নীলচে ছোপ পড়ে যায়।

৪. সুতির সাদা কাপড় ডিটারজেন্টে অনেক্ষণ ভিজিয়ে রাখা যায়। কিন্তু সাদা সিল্ক, জর্জেট, শিফন, মসলিন কাপড় সূতি কাপড়ের মতো বেশিক্ষণ ভেজানো যায় না। সাদা কাপড় সবসময় কড়া রোদে শুকোতে দিতে হয়। না হলে রঙের ঔজ্জ্বল্য ফিরবে না।

​বেকিং পাউডার

১. পানির সঙ্গে বেকিং পাউডার মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করে নিন। এর মধ্যে ডিটারজেন্টে ধোয়া সাদা কাপড় ভিজিয়ে ৩০ মিনিট রেখে দিন। এবার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সাদা কাপড় ধবধবে হবে।

২. আবার এক বালতি গরম পানিতে ১ টেবিল চামচ ডিটারজেন্ট মিশিয়ে ১৫ মিনিট সাদা কাপড় ভিজিয়ে রাখুন। তারপর কাপড়টি তুলে দাগের ওপর কিছুটা বেকিং পাউডার ছিটিয়ে দিন। বেকিং পাউডার দিয়ে কিছুক্ষণ ঘষুন। ১০ মিনিট কাপড় ভিজিয়ে রাখার পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সাদা কাপড়ে দাগ লাগলে উঠে যাবে।

​লেবুর রস

১. সাদা কাপড় লেবুর রস মেশানো পানিতে ভিজিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। এবার ভালো করে ঘষে সাবান পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

২. সাদা কাপড়ে দাগ লেগে গেলে দাগের উপর লেবুর রস দিয়ে দিন। এবার ব্রাশ দিয়ে দাগের ওপর কিছুক্ষণ ঘষুন। দাগ দূর না হওয়া পর্যন্ত লেবুর রস এবং ব্রাশ দিয়ে ঘষতে থাকুন।

৩. সারা রাত লেবুর রস মেশানো পানিতে কাপড় ডুবিয়ে রাখা যায়। লেবু রসের ব্লিচিং উপাদান সাদা কাপড়কে আরও সাদা করে তোলে।

সূত্র : এই সময়।

 

Dr. Henry Mintzberg, a prominent management researcher, conducted research to find out what are manager duties or responsibilities.

In 1916 Henri Fayol was the first to define the manager. Dr. Henry Mintzberg wanted to find out if Henri Fayol’s 50-year-old definition of manager and management definition still stood in the 60s and 70s. So he conducted research based on the structured observation method.

For this, Mintzberg observed the daily activities of five executives for one week.They all were from 5 different types of organizations; a consulting firm, a school, a technology firm, a consumer goods manufacturer, and a hospital. He kept track of all their activities and analyzed it.

His research report titled “MANAGERIAL WORK: ANALYSIS FROM OBSERVATION” was for his doctoral dissertation at the Sloan School of Management, M. I. T.

In January 1971, he submitted the report, and it was accepted and published in October 1971.

In his research, Mintzberg said that what managers do can best be described by looking at their work roles.

The term management role refers to specific categories of managerial behavior.

Managerial Roles

He identified 10 identified roles a manager plays in an organization which fall into 3 basic categories:

  1. Interpersonal roles,
  2. Informational roles.
  3. Decisional roles.

10 managerial roles by Henry Mintzberg are;

  1. Figurehead
  2. Leader
  3. Liaison
  4. Monitor
  5. Disseminator
  6. Spokesperson
  7. Entrepreneur
  8. Disturbance handler
  9. Resource allocator
  10. Negotiator

Interpersonal Roles

These roles relate to the manager’s behavior that focuses on interpersonal contact. Interpersonal roles are roles that involve people (subordinates and persons outside the organization) and other duties that are ceremonial and symbolic.

The three interpersonal roles include being a;

  1. Figurehead.
  2. Leader.
  3. Liaison.

According to Dr. Henry Mintzberg, These three interpersonal roles derive from the authority and status associated with managers’ posts.

1. Figurehead

The figurehead performs symbolic legal or social duties. All social, inspirational, legal, and ceremonial obligations.

In this light, the manager is seen as a symbol of status and authority.

2. Leader

The Leader builds relationships with employees and communicates with, motivates, and coaches them.

Duties are at the heart of the manager-subordinate relationship and include structuring and motivating subordinates, overseeing their progress, promoting and encouraging their development, and balancing effectiveness.


3. Liaison

The liaison maintains a network of contacts outside the work unit to obtain information.

Describes the information and communication obligations of a manager. One must network and engage in information exchange to gain access to knowledge bases.

Informational Roles

Informational roles involve receiving, collecting, and disseminating information.

The 3 informational roles include;

  1. Monitor,
  2. Disseminator, and
  3. Spokesperson.

These informational roles are all about receiving and transmitting information so that managers can serve as the nerve centers of their organization. The informational roles are;

4. Monitor

The monitor seeks internal and external information about issues that can affect the organization.

Duties include assessing internal operations, a department’s success, and the problems and opportunities which may arise.

All the information gained in this capacity must be stored and maintained

5. Disseminator

The disseminator transmits information internally that is obtained from either internal or external sources.

Highlights factual or value-based external views of the organization and subordinates. This requires both filtering and delegation skills.

6. Spokesperson

The spokesperson transmits information about the organization to outsiders. Serves in a PR capacity by informing and lobbying others to keep key stakeholders updated about the operations of the organization.


Decisional Roles

Decisional roles revolved around making choices. Managers’ interpersonal role leads to decisional roles.

Information and resources collected and gathered by the interpersonal enable a manager to play the decisional roles or responsibilities that he is obligated to.

The four decisional roles include being an entrepreneur, disturbance handler, resource allocator, and negotiator.

7. Entrepreneur

The entrepreneur acts as an initiator designer and encourages change and innovation.Roles encourages managers to create improvement projects and work to delegate, empower and supervise teams in the development process.

8. Disturbance handler

The disturbance handler takes corrective action when the organization faces important, unexpected difficulties.

A generalist role takes charge when an organization is unexpectedly upset or transformed and requires calming and support.

9. Resource allocator

The resource allocator distributes resources of all types, including time, funding, equipment, and human resources.

Describes the responsibility of allocating and overseeing financial, material, and personnel resources.

10. Negotiator

The negotiator represents the organization in major negotiations affecting the manager’s areas of responsibility and is an integral task for the spokesman, figurehead, and resource allocator roles.

If we analyze Mintzberg’s findings, we can say that authority and status derive the interpersonal roles; interpersonal makes it necessary for a manager to play informational roles. And that enables a manager to make a decision.

These ten roles of a manager, stated by Mintzberg, come with many responsibilities. Informing, Connecting, and orders require a manager to be able to adapt to the situation and control it in a balanced way.

 Saree: The Essence of Bangladesh Culture


A Saree or Sari is a symbol of Bangladeshi womanhood. A saree is an unstitched stretch of woven fabric, usually 4-8 meters in length, covering the body as a robe with one end tied to the waist while the other end rests over one shoulder as a stole (shawl). Sometimes the midriff is left open. It is a form of ethnic wear in India, Pakistan, Bangladesh, Sri Lanka, and Nepal.

Many women pin their sarees with dozens of safety pins to prevent falling. But the reality is the opposite. Sari is a Bangladeshi dress that women can wear without using a single safety pin. The overuse of safety pins makes your sari rigid and uncomfortable while walking.

Tips to Choose a Sari That Suits Your Personality

The most loved and famous style of draping a Sari is the Nivi style. But deciding what Sari to wear that gives a perfect look which your heart desires are complicated. Find out from the tips below what Sari suits you the best.

    • Pear-shaped body women wear Chiffon & Georgette Sarees as this creates a balance between the upper and lower body. Try Seedha Pallu Style draping, i.e., put pallu on your right shoulder. Saree in deep colours and small designer work would look great.
    • Apple-shaped body women choose long contrast colour blouses with heavy embroidery work saree. Women can go for a silk saree to look their best.
    • Overweight women should look for sarees that are loose, like chiffon and silk, instead of cotton or any stiff fabric. Full sleeved blouse in dark colour is the best option.
    • Voluptuous figure women can wear a sari made of chiffon, net, or georgette fabric to highlight their curves. A cross-stringed blouse with light embroidery & beadwork on saree will grab all the attention.
    • Slim-figure women can choose a sari that gives them a fuller look, like Cotton, silk and organza. You can select among light colours, heavy embroidery, beadwork, and bold prints with backless, sleeveless, halter or tube neck blouses.
    • Tall and slim women have a variety to play in their sarees. Big, bold prints, heavy borders, various colours, etc., anything they choose will grab attention.
  • Short and slim women should go with a small border as it makes them look taller. Avoid bold and heavy prints, as they can make you look smaller.

Blouses for Your Beautiful Saree

A blouse is a hand-stitched cloth to fit the upper body. Women wear it along with a saree and petticoat. Blouses enhance the charm of any sari. Also, it is considered the grace of Bangladeshi culture. These days, various blouse designs are available, making it fashionable and a piece of cloth that every woman loves to spend money on.

An ill-fit blouse damages the whole look and steals the charm of the saree, drapes, and pleats. It becomes a complete waste of money and time if the blouse could be better.

More...

#Saree,#eknap.com,#Online_Shopping,

Copyright © 2018 Info Bank